মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল মাঝে

আমার ব্লগের সূচনা হলো। নতুন আরেক অগ্রগতির পদক্ষেপ। বন্ধুরা আপনাদের সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমার ব্লগে আসুন। আপনাদের সহযোগিতা এই নতুন চলার পথকে অভিনন্দিত করুক! আমি আনন্দের সাথে আপনাদের জানাচ্ছি যে, আমার প্রিয় সন্তানতুল্য ফেসবুকের বন্ধু GK Dutta এই ব্লগের প্রস্তুতি ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতা না করলে হয়তো আমার ব্লগ তৈরি করা হয়ে উঠতো না। আমি তাকে জানাচ্ছি অপার শুভকামনা ও শুভাশিস। আমার পুত্র অরূপ দেবনাথও অনেক সহযোগিতা করেছে। তাকেও অশেষ শুভকামনা ও আশীর্বাদ জানাচ্ছি। বন্ধুরা আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি এক আকাশ ভালোবাসা ও শুভকামনা!
জীবন ও চলমান মানব ইতিহাসকে আমি যেভাবে দেখি, আমার উপর এসব যে প্রতিক্রিয়া নিয়ত ঘটিয়ে চলে, তার ফলে আমার ভাবনার জগতে যে ওলটপালট ঘটে তারই প্রকাশ সাহিত্যের কিছু মাধ্যম দিয়ে আমি করতে চাই। খোলা মন আর খোলা চোখ দিয়ে দুনিয়ার প্রত্যক্ষগোচর সবকিছু নিয়ে ভাবি, দেখি এবং লিখি।
একটা আদি অন্তহীন পথে আমরা চলেছি। জানি এর আদি কোথায় তা স্পষ্ট জানা নয়। শেষ কোথায় তাও অজানা। তবু চলা, চলতে হবেই। এরই নাম জীবন। এই জীবনপথে কতনা অভিজ্ঞতা, কতনা আনন্দ আর কত বেদনা। মানুষ মানুষকে করে নিপীড়ন শোষণ। বুকে আগুন জ্বলে যখন দেখি জাতপাত, বর্ণ, ধর্ম নিয়ে, জীবনের মৌলিক অধিকার খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা নিয়ে যে বৈষম্য ও অবিচার চলে তা দেখে।
একুশ শতকে সভ্যতার অগ্রগমনের কালে ন্যক্কারজনক সন্ত্রাসী হামলা, নির্বিচারে নারী - শিশু - অসহায় বৃদ্ধদের হত্যা আমাকে ভাবায় প্রকৃত সভ্য মানুষ কতটুকু হতে পেরেছে? এসব তো বেদনাদায়ক। সর্বোপরি ধনতন্ত্রের বৈশ্বিক আগ্রাসী আক্রমণ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির নাভিশ্বাস তুলেছে। এতে তৃতীয় বিশ্বের একজন হয়ে বেদনাহত না হয়ে পারি কি করে? সমাজ জীবনে অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফলে দৃষ্টিকটু শ্রেণীবিভাজন, মানুষের মূল্যবোধ ও নৈতিক অবনমন, ভ্রষ্টাচার, নারীর আজো অধরা মুক্তি ও ক্ষমতায়ন,ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতন, ধর্ষণ এবং আরো কতকিছু আমাকে নিয়ত আহত, মর্মাহত করে। আমার কলম তাই প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। কিন্তু যতটুকু হওয়া দরকার ততটুকু হতে না পারার বেদনা আমাকে দগ্ধ করে।
এক ফেসবুক বান্ধবী আমার কবিতা পড়ে ফেসবুকে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন যে, সব সময় এতো বেদনার প্রকাশ ভালো লাগেনা। দেশে চলতে থাকা অন্যায় - অবিচারের কথা কবিতায় আসাটাকেও তিনি মানতে পারেননি। তিনি বেশ কিছুটা উষ্মা প্রকাশও করেন। এই ধরণের বন্ধুদের বলবো, " দুঃখিত, যতদিন এসব চলবে এবং আমার ' যতদিন দেহে আছে প্রাণ ', আমার কবিতা ততদিন প্রতিবাদী থাকবেই। "
নমস্কার সবাইকে, শুভকামনা !
জীবন ও চলমান মানব ইতিহাসকে আমি যেভাবে দেখি, আমার উপর এসব যে প্রতিক্রিয়া নিয়ত ঘটিয়ে চলে, তার ফলে আমার ভাবনার জগতে যে ওলটপালট ঘটে তারই প্রকাশ সাহিত্যের কিছু মাধ্যম দিয়ে আমি করতে চাই। খোলা মন আর খোলা চোখ দিয়ে দুনিয়ার প্রত্যক্ষগোচর সবকিছু নিয়ে ভাবি, দেখি এবং লিখি।
একটা আদি অন্তহীন পথে আমরা চলেছি। জানি এর আদি কোথায় তা স্পষ্ট জানা নয়। শেষ কোথায় তাও অজানা। তবু চলা, চলতে হবেই। এরই নাম জীবন। এই জীবনপথে কতনা অভিজ্ঞতা, কতনা আনন্দ আর কত বেদনা। মানুষ মানুষকে করে নিপীড়ন শোষণ। বুকে আগুন জ্বলে যখন দেখি জাতপাত, বর্ণ, ধর্ম নিয়ে, জীবনের মৌলিক অধিকার খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা নিয়ে যে বৈষম্য ও অবিচার চলে তা দেখে।
একুশ শতকে সভ্যতার অগ্রগমনের কালে ন্যক্কারজনক সন্ত্রাসী হামলা, নির্বিচারে নারী - শিশু - অসহায় বৃদ্ধদের হত্যা আমাকে ভাবায় প্রকৃত সভ্য মানুষ কতটুকু হতে পেরেছে? এসব তো বেদনাদায়ক। সর্বোপরি ধনতন্ত্রের বৈশ্বিক আগ্রাসী আক্রমণ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির নাভিশ্বাস তুলেছে। এতে তৃতীয় বিশ্বের একজন হয়ে বেদনাহত না হয়ে পারি কি করে? সমাজ জীবনে অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফলে দৃষ্টিকটু শ্রেণীবিভাজন, মানুষের মূল্যবোধ ও নৈতিক অবনমন, ভ্রষ্টাচার, নারীর আজো অধরা মুক্তি ও ক্ষমতায়ন,ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতন, ধর্ষণ এবং আরো কতকিছু আমাকে নিয়ত আহত, মর্মাহত করে। আমার কলম তাই প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। কিন্তু যতটুকু হওয়া দরকার ততটুকু হতে না পারার বেদনা আমাকে দগ্ধ করে।
এক ফেসবুক বান্ধবী আমার কবিতা পড়ে ফেসবুকে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন যে, সব সময় এতো বেদনার প্রকাশ ভালো লাগেনা। দেশে চলতে থাকা অন্যায় - অবিচারের কথা কবিতায় আসাটাকেও তিনি মানতে পারেননি। তিনি বেশ কিছুটা উষ্মা প্রকাশও করেন। এই ধরণের বন্ধুদের বলবো, " দুঃখিত, যতদিন এসব চলবে এবং আমার ' যতদিন দেহে আছে প্রাণ ', আমার কবিতা ততদিন প্রতিবাদী থাকবেই। "
নমস্কার সবাইকে, শুভকামনা !
0 comments: