লেখা-লেখি

অর্ধেন্দু ভট্টাচার্য

৪:২০:০০ PM 0 Comments

অর্ধেন্দু ভট্টাচার্য
'''''''''''''''''''''''''''''''''''
অর্ধেন্দু ভট্টাচার্য ত্রিপুরার ধর্মনগর শহরের গর্বের নাট্যকর্মী, অভিনেতা ও সুদক্ষ পরিচালক ছিলেন। বলতে পারি এই ব্যক্তিত্ব ত্রিপুরাবাসীর ভালোবাসা ও গৌরব। তাঁর পরিচালিত প্যারি কমিউন, রক্তকরবী, ফুলওয়ালী,  ডাকঘর এসব নাটকের মঞ্চায়নের গল্প এখনো আমার শহরে মুখে মুখে ফেরে। বিশেষ চাইনিজ লোককাহিনীর ভিত্তিতে তাঁরই রচিত নাটক ফুলওয়ালীর মঞ্চ পরিকল্পনা ও পরিচালনা কিংবদন্তীর মত।  বিগত শতকের শেষপাদে ধর্মনগরের ডি.এন.ভি.স্টেডিয়ামে খোলা ময়দানে রিভলভিং মঞ্চ নির্মাণ এবং সেটায় অভিনয় আজো বিস্ময়ের। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী ছাত্র, পুনে ফিল্ম ইনস্টিটিউটে চিত্র পরিচালনা শিক্ষা প্রতিভাবান অর্ধেন্দুর শিল্পী সত্তার উন্মোচনে সহায়ক হয়েছিল। ' অভিষেক ' নামে সে সময়কার একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্রের সম্পাদনা করে আমাদের নিস্তরঙ্গ শহরে ঝড় তুলেছিলেন অর্ধেন্দু। তাঁর সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব আঞ্চলিক খাসি ভাষায় লোক কাহিনীর উপর ' মানেক রাইথং ' চলচ্চিত্র নির্মাণ করে জাতীয় পুরস্কার লাভ। আমরা গর্বিত তাঁর জন্য, মর্মাহত তাঁর অস্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য। তাঁর সম্পর্কে বলা যায় ' ফুটিতে পারিত গো ফুটিলো না '!তাঁর ক্যামেরার ভাষার একটি ফটোগ্রাফ আমি আজ পোস্ট করছি।


SUNITI Debnath

আমি সুনীতি দেবনাথ, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি শিক্ষিকা। কবিতা, প্রবন্ধ ও ছোটগল্প লিখি। কবিতা আমার প্রিয়ভূমি, শৈশব থেকেই হেঁটে চলেছি...

0 comments: